নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
আজ আমার সবচাইতে বেশি মনে পড়ছে মাহা ভাইয়ার কথা। যদিও মাহাভাইয়াকে আমি আজও অনেক মিস করি। তবে এই লেখাটা প্রকাশ করার পেছনে তার অনেক অবদান আছে। এই লেখা কেনো...
আজকে বলছি এর পিছনের গল্পটা। হুট করেই বিয়ে করে ফেলেছিলো এই গল্পের নায়িকা। বাবার রাজপ্রাসাদ ছেড়ে উঠে এসেছিলো চালচুলোহীন কিন্তু খুব মেধাবী শুভ্রের চিলেকোঠার এক...
এভাবেই কেটে যাবে আরও একটি শীত ও বসন্ত-
এভাবেই কেটে যাবে আরও কয়েকটি বর্ষা এবং শরৎ।
এভাবেই কেটে যাবে গ্রীস্ম এবং হেমন্ত এবং আরও বহু দিন, মাস ও বছর।
রোজ ভোরে ঘুম...
শুভ্রের সেদিনের সেই শেষ কথাটা বহুদিন ভাবিয়েছে আমাকে। শেষ কথা মানে শেষ দিনে দেখা হবার শেষে বলা কথাটা। আসলে মানুষের এই নশ্বর জীবনে অবিনশ্বর বা শেষ কথা বলে কি...
বনে যদি ফুটলো কুসুম
নেই কেন সেই পাখি, নেই কেন?
নেই কেনো সেই পাখি? সকাল থেকেই আমাকে এই গানে পেয়েছে। হাজারবার মনে হয় গানটা বেজেছে আমার ল্যাপটপে আর আমার মনে।...
এই আসন্ন শীতে আমি অবসাদে চলে যাবো
শূন্যতা, হাহাকার এবং বিষন্নতায়।
আমার এ দগ্ধ হৃদয়-এস্রাজে বাঁজবে তখন
পাতা ঝরার হুহু তান।
সেই মর্মর ধ্বনি আর আমার নিস্তব্ধ নিসঙ্গতা
মিলেমিশে একাকার হবে।
আমার শুস্ক...
শুভ্রের সাথে হঠাৎ এইভাবে আবার দেখা হয়ে যাবে এ আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। কারণ একই শহর, একই আকাশ, একই পৃথিবী তবুও কত শত আপনজনদের সাথে আমাদের দিনের পর দিন, বছরের...
তোমার কাছে যাবো-
তাই-
আমার শাড়ির আলমারী খুলে
খুঁজতে বসি সবচেয়ে সুন্দর শাড়িটা।
লাল নীল কমলা সবুজ সাজানো শাড়ির ভাঁজ হতে
টেনে বের করি রুপোলী তারার ঘন নীল জমিন শাড়ি।
চুড়ির আলনায় বাছতে বসি,
ময়ুর...
বহুদিন নিজ পানে চায়নি চারুলতা
লেখেনি কাঁপা হাতে আঁকাবাঁকা কোনো চিঠি,
তবু বহুদিন পর, আজ আবার তার
হয়ে যেতে ইচ্ছে করে একটি নিমগাছ।
চারুলতা আর বাঁধেনা চুল নতুন নতুন ছাঁদে
আঁকে না...
জলমোতী মেয়েটা জলে গড়া মুক্তোর মতই শুভ্র সুন্দর। দারুন ছটফটে। হাসিখুশি আর চোখের তারায় যেন তার কৌতুক ঝলকায় অবিরত। আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি এত সুন্দর একটা মেয়ে শুভ্রের বউ...
আমি সব সময় চেয়েছি শুভ্র ভালো থাকুক। সুখী হোক। ওর সকল চাওয়া পাওয়া এবং সকল অপূর্ণতা পূর্নতা পাক। ও হোক জগতের সবচেয়ে সুখী মানুষ। আসলেইএমনটাই চেয়েছিলাম। এখনও চাই। হয়ত বাকী...
সেদিন সোনারগাঁ হোটেলের সামনের জ্যামে গাড়ি নিয়ে আটকে আছি। হঠাৎ আইল্যান্ডে চোখ দুটোও আটকে গেলো। আইল্যান্ডে শুভ্র দাঁড়িয়ে। এক হাতে এক তাড়া কাগজপত্র আরেক হাতে জিন্স আর টি...
শুভ্রের সাথে আমার এই বিচ্ছেদ আমি কাউকেই জানালাম না আমার বাড়িতে। শুভ্রও মনে হয় কাউকেই বলেনি ও বাড়িতেও। শুভ্র ডিভোর্স লেটার পাঠাবার বেশ কয়েক সপ্তাহ পর হঠাৎ শৈলীর ফোন...
ছুটি শেষে অফিসে যাচ্ছি ফের। এতগুলো দিন একসাথে কখনও অফিস থেকে দূরে থাকিনি।এমনকি অনেক অনেক ছুটি অকারণেই শেষ হয়ে গেছে এতগুলো বছর। অনেক ছুটিই নেওয়া হয়নি আমার। তাই...
হঠাৎ জীবনে যেন এক বিশাল শূন্যতা নেমে এলো। কোনো বিষম কোলাহলের শহর থেকে যেন আমি চলে এসেছি কোনো নিশ্ছিদ্র নিরুত্তাপ নীরজন বনে। এখানে কোনো মানুষ নেই, জন নেই, পশু নেই...
©somewhere in net ltd.